নদী ও রাত্রি

কষ্ট (জুন ২০১১)

পল্লব শাহরিয়ার
  • 0
০১.
"সেই নদীর কথা তোমার মনে আছে? শ্রাবণ শেষের দিনে, মেঘ মেদুর আকাশের তলে দাড়িয়ে সবুজ ধানৰেতের বুকের ওপর দিয়ে বাউলি বাতাস বয়ে যেতে দেখে, আমার কানে কানে যে কথা তুমি বলেছিলে, তার স্বপ্ন আমাকে রাঙ্গিয়ে রেখেছে সারা জনমের মত।
দুকুল ভাসানো নদীর চরে ঘর বাঁধার খেলা কি তুমি ভুলে গেছ? শহরের মন মাতানো পরিবেশে। তোমার কথা মনে হলে অজানা আশঙ্কায় আমার বুক ছমছম কওে, তোমাকে ঘিরে আমার ঘর বাঁধার বাসনা ছেলেখেলা ভেবে একদিন উড়িয়ে দেবে নাতো?
তোমার দেয়া চিঠিগুলো, চুড়ি, আংটি শ্রদ্ধাভরে আমি তুলে রেখেছি। রোজ ঘুম ভেঙ্গে উঠে ভাবি কবে তুমি আমায় তোমার করে নেবে, হাতে পরিয়ে দেবে লাল চুড়ি। তোমার শেষ পরীৰার আর কত দেরী? সারা জীবন ধরেই কি তুমি পরীৰা দিয়ে যাবে? আমার নিঃসঙ্গতা, আমার কষ্টের কথা কি তোমার ভুলেও মনে পরে না? তোমাকে না দেখে আমার আর সময় কাটতে চায় না। এবার ছুটিতে আসার সময় আমার জন্য লাল বেনারসি, লাল চুড়ি, লাল টিপ আনতে ভুলোনা কিন্তু। সবার সামনে উপহার দেবার মত মন যদি তোমার না থাকে, নদীর চরে কেয়া ঝোপের আড়ালে কুহুর ডাক শুনতে শুনতে, গোধূলি সন্ধ্যার আবিরমাখা আকাশ সাৰী রেখে, আমার হাতে পড়িয়ে দিও লাল চুড়ি, কপালে পড়িয়ে দিও লাল টিপ, কেউ দেখবে না, কেউ জানবে না সে কথা। রাতের অন্ধকারে নববধূর বেশে তোমার পাশে পাশে হেঁটে ফিরব চাঁপা গাছে ঘেরা কুটির প্রাঙ্গণে। তুমি একবার শুধু এসে দেখে যাও, তারপর আর তোমাকে বাঁধা দিব না কোনদিন, বিশ্বাস করো....."
মেসের কম্বাইন্ড হ্যান্ড নামধারী সন্ধ্যে ছ'টায় রোজ ঘরে ঘরে চিঠি রেখে যায়। মেসে ফিরতে প্রতিম এর দেরী হয় সে রাতে। টেবিলের ওপর চিঠি পড়ে থাকতে দেখে, হাত বাড়িয়ে চিঠি নিয়ে চিঠি খুলে, হাতের লেখা দেখে প্রতিমের বুঝতে দেরী হয় না কার লেখা সে চিঠি। নিজের মনে হেসে বলে-পাগলামী কওে আবার কি সব লিখেছে রাত্রি।
একই পাড়ায় থাকে প্রতীম আর রাত্রী। প্রতীমদের বাড়ীর পাশেই রাত্রীদের বাড়ি। চাকরীর খাতিওে রাত্রীর বাবা ফিরোজ সাহেব এখান ওখান ঘুরে শেষটায বদলী হয়ে আসেন এখানে। অবসর নিয়ে বাকী জীবন সেখানেই কাটানোর স্থিও করেন তিনি। প্রতীমদেও বাড়ির পাশে বাগান বাড়ি কিনে তার নাম দেন 'অবসর'। ফিরোজ সাহেবকে প্রতীম চাচা বলে ডাকে, বিপত্নীক ফিরোজ সাহেবের সংসাওে দুটো প্রানী-তিনি আর তার মেয়ে রাত্রী। ছুটি-ছাটার সব কটাই প্রতীম ওদের কাছে কাটায়। তার চোখের সামনে রাত্রী কৈশোরের সীমানা পেরিয়ে যৌবনের দাড়প্রানত্দে এসে পৌছেছে, দেখতে দেখতে সে পলস্নবিত লতার মত ফুলে ফুলে সুশোভিত হয়ে এগিয়ে এসেছে যৌবনের মণিকোঠায়। চটুল যৌবনের মাদকতাভরা তার দুটো বাহু প্রতীমকে ঘিরে সার্থক হয়ে ওঠার স্বপ্নে বিভোর হয়ে ওঠে বছরের পর বছর।
রাত্রী প্রতীমকে কি চোখে দেখে, তা তার অজানা নেই, তবু প্রতীমের মনে হয় সে যেন অনেক দুরের মানুষ। তাকে নিজের করে বাঁধতে গেলে, হয়তো সে তাকে হারিয়ে ফেলবে একদিন। সেই ভয়ে আজও প্রতীম তাকে আপন করে নেয়ার কথা ভাবতে পারে নি। পারেনি বলেই রাত্রীর আশঙ্কা হয়তো প্রতীম এমনই করে চিরদিন তার কাছ থেকে দুরে সরে যেতে থাকবে।
রাত্রীর চিঠি বার বার পড়েও প্রতীমের আশ মেটে না। কালি-কলমের আঁচড়ে যে কথা বরতে চেয়েছে রাত্রী, তা প্রতীমের মনের বীনায় বার বার কাঁপন তোলে, সে দোলায় প্রতীম ভেসে চলে অতীতে ফেলে আসা দিনগুলির একানত্দ নিভৃতে। তার চোখের সামনে ভাসতে থাকে তার মার ছবি, সেই সাথে রাত্রীর মায়ের ও। রাত্রীর মা'র শেষ দিনের করম্নন মুখখানি তার মেনর কোনে বার বার উঁকি দিতে থাকে।
প্রতীম ও রাত্রীর বাবা ছেলেবেলার বন্ধু, কলেজ থেকে একই সঙ্গে পাশ করে ফিরোজ সাহেব রেলের চাকরী নিয়ে দেশে দেশে ঘুড়ে বেড়াতে থাকেন আর প্রতীমের বাবা গ্রামে স্কুল খুলে মানুষ গড়ার কাজে প্রাণপাত করে যান। তাদের দু'জনের মা'ও একই গ্রামের।
প্রতীম তখন কলেজের চাত্র। স্বাধীনতার মূল্য দিতে বাংলাকে দু'ভাগ করে দেয়া হয়। রাজনৈতিক জুয়া খেলায় প্রতীমের বাবা-মা একসঙ্গে বলি হয়। রাত্রীর মা তখন বেঁচে, সব শুনে তিনি প্রতীমকে কাছে টেনে নিয়েছিলেন। বাপ-মা হারা ছেলেকে নিজের ছেলের জায়গায় ঠাঁই কওে দিয়ে তার মনের অভাব মিটিয়েছিলেন। ভালই চলছিল তাদেও দিন, কিনত্দ হঠাৎ কওে রাত্রীর মা'ও ওপারে পাড়ি জমালেন। সেই থেকে প্রতীম ও রাত্রী এ জন্মের মতো মা-হারা। ঘর ছাড়া প্রতীমকে স্নেহের ডোরে বেঁধে রাখার আর কেউ রইল না।
রাত্রী তখন সবে কলেজে পড়তে শুরম্ন করেছে, মা'কে হারিয়ে কেঁদে কেটে একাকার হয়ে শেষটায় প্রতীমকে লেখে মা'র শেষ কথা- "রাত্রী প্রতীমকে বলিস, তোর ভার তাকে দিয়ে গেলাম"। চোখ বোজার আগে মা'র শেষ কথা থেকে রাত্রী বুঝতে শিখেছে প্রতীম তার জীবন মরণের সব। রাত্রীকে আশ্বত্ব করতে প্রতীম কত চিঠি লিখেছে- মা'র কথা ভেবে ভেবে কতবার যেতে চেয়েছি, কিন্তু যাওয়া হয়ে উঠেনি। যেতে গিয়েও পথ থেকে ফিরে এসেছে সে। সব হারার বেদনা সইতে পারবে না ভেবে।
ছাত্র হিসেবে প্রতীমের নাম ছিল কলেজে। বাপ-মা'কে একসঙ্গে হারিয়ে পড়াশুনায় মন দিতে পারেনি বলে ডিগ্রী পরীৰার ফল আশানুরম্নপ হয়নি। কিন্তু চাকরী পেতে তেমন বেগ পেতে হয়নি তাকে। রাত্রী শত মিনতি, আবেদন, নিবেদন প্রতীমকে একটুও টলাতে পারেনি। পড়াশুনা শেষ না করে সে সংসারী হতে পারবে না, রাত্রীকে তা জানিয়েছে অনেকবার। রাত্রী যখন জানতে পারে প্রতীম রাজনীতির সঙ্গে জড়িয়ে পড়েছে, নিয়মিত সভা-সমিতি করে তখন প্রতীমকে অনেক ডেকেছে রাত্রী। কিন্তু প্রতীম কাজের অজুহাতে রাত্রীর ডাক এড়িয়ে যায়। নিজের ওপর তার আস্থা নেই বলে। সংসার বিবাগীর জীবন বেঁচে নিয়েছে প্রতীম অযোগ্যতার কারণে। এটা তার একটা রোগের মতো...তার চোখে রাত্রী আর কানায় কানায় পূর্ণ নদী এক। রাত্রীকে এই জীবন বাসত্দবে টেনে নিয়ে এলে অচিরেই সব শুকিয়ে যাবে।
তার উপেৰাকে আমল না দিয়ে রাত্রী ভাবে প্রতীম কি বেশিদিন তার কাছ থেকে দূরে সরে থাকতে পারবে। প্রতীমের দ্বন্ধ কোথায় সে তা জানে না, তার ধারনা প্রতীম কোন বড় কাজে নিজেকে ডুবিয়ে রেখেছে। বি-এ পাশ করে রাত্রী সময় কাটাতে মেয়েদের স্কুলে চাকুরী নেয়। যাতায়াতের সময় রোজ নদীর পুলের উপর দাড়িয়ে এক দৃষ্টিতে কেয়া ঝোপের বনের দিকে তাকিয়ে থাকে, যেখানে তারা ঘর বাঁধার স্বপ্ন দেখতো একদিন। সংস্কারের অভাবে নদীর বুকে চর জমে গিয়েছে। নদরি জেগে ওঠা চরের ধার দিযে উদ্বাস্তু কিষাণেরা দল বেঁধে ঘর করেছে। এসব দেখে রাত্রী ভাবতে তাকে সেও কি এদের মতো ছোট্ট একটি ঘর বাঁধতে পারে না। পারে না তার প্রাণের স্পন্দন উজার করে প্রতীমকে টেনে আনতে সে কুঠিরের ছায়ায়।
চিঠি হাতে প্রতীম বিছানায় এলিয়ে পড়ে, দিনানত্দের হাড়ভাঙ্গা খাটুনিতে দেহ-মণ ভেঙ্গে আসতে চায়, মন্ত্র-মুগ্ধের মতো বারবার সে চিঠি পড়তে থাকে। কি তার করনীয় ভেবে কূল-কিনার পায় না। খাবারের ঘন্টা পড়তে চমকে উঠে। খাবার ঘরে আসে প্রতীম, তার চোখ মুখের অবস্থা দেখে মেসের সঙ্গীরা কুশল প্রশ্ন করে, তাদের জিজ্ঞাসু দৃষ্টি এড়িযে আনমেন খাওয়া সেরে টলতে টলতে ঘরে আসে, বাতি নিভিয়ে তাড়াতাড়ি শুয়ে পড়ে চোখ বুজে আকাশ পাতাল ভাবতে থাকে।
তার চোখের সামনে ভেসে উঠে নদীর তীরে কেয়া ঝোপের পাশ দিয়ে রাত্রীর হাত ধরে সকাল সন্ধ্যে বেড়াতের যাওয়ার কথা, তন্দ্রাহীন প্রতীমের মনের কোনে উঁকি দেয় রাত্রীকে ঘিরে ঘর বাঁধার রঙ্গিন কল্পনা-কতকাল আগে যৌবনের দ্বারপ্রানত্দে দাড়িয়ে যে সাধ জেগেছিল তার মনে একদিন। একের পর এক চিনত্দার জালে আছন্ন প্রতীম অতীতের দিনে ফিরে গিয়ে অতল জলে ডুব দিয়ে কুড়িয়ে পেতে চায় তার হারানো মানিককে। সেদিনের খেলার সাথী রাত্রী আজকে তার জীবন-মরনের সাথী হতে চেয়ে লজ্জা সরম দুরে ফেলে তাকে লিখে পাঠিয়েছে তার মনের গোপন কথা, কি জবাব সে দেবে তাকে? নিজের অযোগ্যতা ঢাকতে কি করে সে তার সাধের স্বপ্ন ভেঙ্গে দেবে? তার ভয়, রাত্রী নদীর মতো তার জীবনে এলেই শুকিয়ে যাবে। ব্যার্থ হয়ে যাবে।
মেসের সবাই যখন গবীর ঘুমে, ঘরে ঘরে নেমে এসেছে রাতের ধুসর ছায়া, অন্ধকারের গাঢ় আলিঙ্গনে সবাই যখন আচ্ছন্ন, আলো জ্বেলে তার কথা জানাতে প্রতীম কাগজ কলম নিয়ে বসে, টেবিলে মাথা রেখে বজ্রাহত মানুষের মতো কেঁপে কেঁপে প্রতীম লিখে চলে তার কথা-
"রাত্রী তোমার আমার মাঝে আজ দুসত্দর ব্যবধান। আমার আশাহীন ভবিতব্যের সঙ্গে তোমার জীবন একই সুতোয় গেঁথে দিতে আমার মণ কোন মতেই সায় দেয় না। আজকে আমাদের জীবনের গতিপথ ভিন্ন। এতদিন ধরে আমরা এক সঙ্গে পথ চলতে শিখেছি, এগিয়ে এসে দু'পথ যে দু'দিকে পানে বেঁকে যাবে তা আগে বুঝিনি। তাই ভেবে চিনত্দে আমি স্থির করেছি তোমার আমার চলার পথে ছেদ টানার, আজ থেকে আমাদের চলার পথ ভিন্ন, কিন্তু বিচ্ছিন্ন হবে না কোনদিন জেনো।"
০২.
সেদিনের পর অনেক বছর কেটে গেছে। রাত্রী আজকে গৃহের সর্বময় কত্রী। প্রতীম গৃহহারা। প্রতিটি চিঠিতেই রাত্রী প্রতীমকে তার কাছে ডেকেছে; প্রতীম কাজের অজুহাতে তা এড়িয়ে যায়। কিন্তু সেদিনের চিঠি পেয়ে প্রতীমের যেন কি হলো, একেবারে টিকিট কেটে পায়ে পায়ে হাজির হলো অবসর নামক বাড়ির ফটকের সামনে। ফটক পেড়িয়ে ঘরের দরজার সামনে রাত্রীর সঙ্গে প্রতীমের দেখা। তাকে চিনে নিতে প্রতীমের কষ্ট হয়। প্রতীমকে চিনতেও শীতের কুয়াশা ঘেরা পর্দা দুহাতে সরিয়ে দুরের মানুষকে চেনার মতো লাগে রাত্রীর।
দুপুরের বিশ্রামের জন্য নদীর তীরের ঘরে প্রতীমের বিছানা পেতে রাখে রাত্রী। শুয়ে শুয়ে বালিশে হেলান দিয়ে প্রতীম চেয়ে থাকে শুষ্ক নদীর পানে। দুকুল ভরা নদীর চিহ্নমাত্র নেই। কখন ঘুমিয়ে পড়েছে প্রতীমের মনে নেই। চোখ খুলেই দেখে রাত্রী তার পাশে বসা। রাত্রী হঠাৎ উঠে গিয়ে একটা মোড়ক থেকে প্রতীমের দেয়া লাল চুড়ি, লাল টিপ বার করে তার সামনে ধরলো, এগুলো চিনতে পারো? প্রতীম এর জবাবে মাথা নাড়াল। সেগুলো আবার রেখে দিয়ে রাত্রী আবার সামনে এসে দাড়ালো। অল্প অল্প হাসতে চেষ্টা করছে, কিন্তু মুকখানা রম্নগ্ন। প্রতীম এক দৃষ্টিতে রাত্রীর দিকে তাকিয়ে আছে আর ভাবছে-এই নদী আর রম্নৰ রাত্রীর সঙ্গে দেখা না হলেই ভালো হতো। এসময় রাত্রী জিজ্ঞেস করলো-কি দেখছ?
প্রতীম ঠোঁট নেড়ে জবাব দিল-তোমাকেই
কেমন দেখছ?
জানালা দিয়ে প্রতীম অসত্দিত্বশুন্য নদীর রম্নৰ শুকনো মাটির দিকে তাকালো একবার। খোলা জানালা দিয়ে হু হু করে বাতাস ঢুকলো একপ্রস্থ। আসত্দে আসত্দে রাত্রীর দিকে ফিরলো প্রতীম। দুটো জীবনের রিক্ততা আজ যেন চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিলো তাকে। রাত্রী চেয়ে আছে তার দিকে, বাতাসে তার লালচে চুল পিঠময় ছড়িয়ে পড়ছে। ঠোঁটের শুকনো হাসি তার চোখের তারায়ও যেন চিকচিক করছে একটু, হঠাৎ প্রতীম রাত্রীকে জড়িয়ে ধওে জবাব দিল- নদীর মতো।
আপনার ভালো লাগা ও মন্দ লাগা জানিয়ে লেখককে অনুপ্রানিত করুন
সূর্য বাক্যগুলো বেশ লম্বা লম্বা। ভেঙ্গে ছোট করলে ভাল হতো। লেখনী ভাল> গল্পের শুরুর বাক্যটা বেশ আকর্ষনীয়।
শাহ্‌নাজ আক্তার গল্পে নাম নির্বাচন টা খুব ভালো লেগেছে আমার , পুরো গল্পটির মধ্যে দুটো জীবনের যে কঠিন বাস্তবতা , তা ফুটে উঠেছে .....অনেক ধন্যবাদ আপনাকে I
sakil valo লেগেছে গল্পটা . এরকম লেখাই আশা করি গল্প kobitay . লেখকের লেখার stail golpotike প্রানবন্ত করে tuleche . বৃদ্ধাদের kosto darun vabe phute eseche .শুভকামনা roilo .
এনামুল কবির এত বানান ভুল হলে কেমনে হবে, গল্পটাতো ভালই ছিল.
মিজানুর রহমান রানা শ্রাবণ শেষের দিনে, মেঘ মেদুর আকাশের তলে দাড়িয়ে সবুজ ধানৰেতের বুকের ওপর দিয়ে বাউলি বাতাস বয়ে যেতে দেখে, আমার কানে কানে যে কথা তুমি বলেছিলে, তার স্বপ্ন আমাকে রাঙ্গিয়ে রেখেছে সারা জনমের মত।----------মনোহর উক্তি। ভালো লাগলো। ধন্যবাদ।
মামুন ম. আজিজ সচারচর গল্পের পুরানো প্লট, পল্লব তোমার গুরু গম্ভীর বর্ননা শৈলী বিষয়টাকে , বুড়ো বুড়ির কষ্টকে জাগিয়ে তুলেছে। ....তার আগে তোমাকে গল্পকবিতায দেখে স্বাগতম বাণী জানাই। ....নিয়মিত লেখার জন্য আহ্বান রইল। ....ছবির হাটের মাসিক মিটিং এ এসো পারলে।
শিশির সিক্ত পল্লব বানান ভূলটা যথেষ্ট আছে.....কিন্তু সামগ্রিক বিচারে গল্পটা ভাল....ভোটটাও পেলেন.......

১৯ এপ্রিল - ২০১১ গল্প/কবিতা: ১ টি

বিজ্ঞপ্তি

এই লেখাটি গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষের আংশিক অথবা কোন সম্পাদনা ছাড়াই প্রকাশিত এবং গল্পকবিতা কর্তৃপক্ষ এই লেখার বিষয়বস্তু, মন্তব্য অথবা পরিণতির ব্যাপারে দায়ী থাকবে না। লেখকই সব দায়ভার বহন করতে বাধ্য থাকবে।

প্রতি মাসেই পুরস্কার

বিচারক ও পাঠকদের ভোটে সেরা ৩টি গল্প ও ৩টি কবিতা পুরস্কার পাবে।

লেখা প্রতিযোগিতায় আপনিও লিখুন

  • প্রথম পুরস্কার ১৫০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • দ্বিতীয় পুরস্কার ১০০০ টাকার প্রাইজ বন্ড এবং সনদপত্র।
  • তৃতীয় পুরস্কার সনদপত্র।

আগামী সংখ্যার বিষয়

গল্পের বিষয় "স্থিতিশীলতা”
কবিতার বিষয় "স্থিতিশীলতা”
লেখা জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ২৫ নভেম্বর,২০২৪